23 July 2019

কামতা সাহিত্যের এক ঝলক

🔰খান চৌধুরী আমানতউল্লা আহমদ উঁমার ‘কোচবিহারের ইতিহাস’ গ্রন্থত কৈচেন, “যোগিনীতন্ত্রত আর ষোড়শ শতকের পীতাম্বর সিদ্ধান্তবাগীশ দ্বারা অনূবাদ করা মার্কন্ডেয় পুরাণের ভণিতাত ‘কামতা’ রাজ্যের নাম আছে।” তবে ‘মার্কন্ডেয় পুরাণ’ আর ‘ভাগবত দশম স্কন্ধ’ বিশ্বসিংহর বেটা নরনারায়ণের শাসনকালত বীর চিলারায়ের আদেশে পীতাম্বর দ্বারা রচিত হৈচিল। 🔹মার্কন্ডেয় পুরাণের একটা ভণিতাত পাওয়া যায়: মহারাজ বিশ্বসিংহ কামতা নগরে। তার পুত্র […]

কামতা সাহিত্যের এক ঝলক Read More »

রাজবংশীরা দলিত!! কাদের দ্বারা দলিত মথিত?

রাজবংশীরা দলিত!! এই লাইনটি আজকে উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রে (Date: 23/07/2019) লেখা হয়েছে, লিখেছেন – কৃষ্ণপ্রিয় ভট্টাচার্য। কৃষ্ণপ্রিয় বাবুর কলম যার সম্পর্কে ছিল তিনি হলেন ডঃ চারুচন্দ্র সান্যাল। উনি ডঃ সান্যালের বিভিন্ন গবেষণা মূলক বই তুলে ধরেছেন যার মধ্যে অন্যতম ছিল “দি রাজবংশীস অফ নর্থবেঙ্গল” যেখানে কোচ রাজবংশী সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেছিলেন। ঘটনা হল ডঃ

রাজবংশীরা দলিত!! কাদের দ্বারা দলিত মথিত? Read More »

ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি – কোচ রাজবংশী – কামতা

কোচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের পূর্বে সমস্ত রাজাই কোচ রাজবংশী কন্যাকে/পুত্রকে (সম্ভ্রান্ত প্রজা, জমিদার বা জোতদারদের পুত্র /কন্যা) বিবাহ করেছেন। রাজবংশে বিবাহিত কন্যার পিতা ও তার বংশধর গণের পদবী “কার্য্যী” হত আর রাজবংশের দৌহিত্র সন্তানগণের উপাধি “ঈশোর” হত। যেমন রুপচন্দ্র বরকায়স্থকার্য্যীর ভগিনী কামতেশ্বরী দেবীর সাথে মহারাজা ধৈর্য্যেন্দ্রনারায়ণের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল। তারপর কামেশ্বরী দেবী, বৃন্দেশ্বরী দেবী ইত্যাদি। কোচবিহার

ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি – কোচ রাজবংশী – কামতা Read More »