শোনা যাবার ধৈরচে কুচবিহারের মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণেরটে মাইকেল মধুসূদন দত্ত যে চাকরীর আবেদন পত্র পাঠায়ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের সুপারিশে সেইটা নাকি হারে গেইচে। চুরি হৈচে কৈলেও খুব একটা খারাপ কওয়া হৈবেনা বোধায়?
ইয়ার আগতও মূল্যবান নথিপত্র, কামতা ভাষা সাহিত্যের মূল্যবান পান্ডুলিপি গায়েব হয়া গেইচিল তার কোনো হদিস নাই, তদন্তও নাই।
নীলকুঠির কুচবিহার লাইব্রেরি সহ কাছারিত জুই লাগানো হৈচিল সমস্ত দলিলপত্র যাতে নষ্ট হয়া যায়! কায় তদন্ত করিবে? রক্ষক যদি ভক্ষক হয়!

নয়া নয়া আমলা আইসে আর নয়া নয়া জিনিস গায়েব হয় কুচবিহারের হেরিটেজ ভান্ডার থাকি।
হাস্যকর হেরিটেজ তকমা!
Related Posts
কোচবিহারের মহারাজা হরেন্দ্রনারায়ণ এর পন্ডিতসভা ও সাহিত্যকীর্তি। Maharaja Harendranarayan.
লোকশিল্পী টগর অধিকারী সম্পর্কে খানেক তৈথ্য।
East India Youth – DRIPPING DOWN