ঘরত বসি “মিল্ক কেফির” (ফারমেনটেড ড্রিংক) কেংকরি বানাইবেন?

মিল্ক কেফির

কেফির হৈল্ অন্যতম স্বাস্থ্যকর ফারমেনটেড ড্রিংক যেটা দৈনিকের খাবারের সাথতও যুক্ত করা যায়। এটা হৈল্ প্রোবায়োটিক (উপকারী ব্যাকটেরিয়া) ড্রিংক যা শরীলের জন্যে খুবে উপকারী। হামরা বাড়িত বসি ডেইলি এটা বানের পাই প্রোবায়োটিক ট্যাবলেট না খায়া। কেফির শব্দটা আসিছে তুর্কী শব্দ “কেইফ” থাকি যার মানে হৈল্ “ভাল্ অনুভূতি”। কেফির হৈল্ ফারমেনটেড ড্রিংক যা দেখির আর খাবার অনেকটা দই বা ইওগার্ট এর নাকান। ঐতিহ্যগত ভাবে রাশিয়ার ককেসাস পর্বতের আদিবাসীলা ছাগলের চামড়ার থলির ভিতরা বা ওক গছের টোকরার ভিতরা কেফির বানাইত। পোথোম কেফির দানা কোটে থাকি আসিল্ সেইটা যদিও রহস্য। ঐজন্যে অনেকে কয় কেফির হৈল্ ভগবানের সৃষ্টি। 

মিল্ক কেফিরের গন্ধ: হাল্কা অ্যালকোহলিক আর অ্যাসিডিক।

উপকারীতা: কেফিরের ভিতরা বেশী মাত্রায় প্রোবায়োটিকস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন B1 আর B2, বায়োটিন, ফোলিক অ্যাসিড, আর এনজাইমস থাকে। 

কেফির দানা

দুধের ফারমেনটেশন (গ্যাজায়) কেফির দানা দিয়া করা হয়। কেফির দানা হৈল্ হলদিয়া টাইপের বা সাদা ভাতের মতন যেটা জলত দ্রবীভূত হয় না। দানাগুলা জিলেটিনাস, ফুলকবির মতন খাপছাড়া আকারের যাক “কেফিরান” কয়। কেফির দানা সাধারণত ছত্রাক আর ব্যাকটেরিয়ার থোকা (উপকারী) যেটা কিনা কেফির ড্রিংক বানাইতে সাহায্য করে। 

আমাজন বা ফ্লিপকার্ট থাকি কেফির দানা কিনির পাইবেন। একটা লিংক দিলুং সার্চ করিলে আরো মেলা পাইবেন।  TOUCH HERE

ঘরত বসি মিল্ক কেফির কেংকরি বানাইবেন?

পোথোমে যেটা ফম থুবেন: যেলা হামরা কেফির দানা কিনি সেইটা হয় ছোটো দুধের থলির ভিতরা থাকিবে অথবা ফ্রিজ ড্রায়েড দানা হৈবে। দুধের থলির ভিতরা রৈলে সেইটা প্লাস্টিকের ছেকনি দিয়া আলদা করি ফ্রেস (জাল দেওয়া দুধ নরমাল ঠান্ডা করি) দুধ দিয়া ধুইয়া নিবেন পোথোম বারের মতন। ফ্রিজ ড্রায়েড হৈলে কিছূ করার দরকার নাই, সরাসরি দুধের ভিতরা থুবেন। খবরদার জল দিয়া ধুবেন না, স্টীলের চামুচ বা ছেকনি বা গিলাস ব্যবহার করা যাইবে না। কেফির দানা কেনার পর সেইটা পোথোমে অ্যাকটিভেট করার দরকার পরে। অ্যক্টিভেট করির জন্যে পোতি 24 ঘন্টায় দুধ বা আধাঅধুরা কেফির (যদি হয়া থাকে) ছেকি নয়া করি দুধ দেওয়া খায়। 2-3 দিনের মধ্যতে অ্যাকটিভেট হয়া যাইবে সেলা দুধের পরিমান বাড়ানো যায়।  250 মিলি দুধের জন্যে 1 চামুচ কেফির দানা মোটামুটি। তবে কেফির দানার প্যাকেটের উপরা বিধি দেওয়া থাকে। 

জিনিসপত্র: কেফির দানা, দুধ (জাল দিয়া নরমাল ঠান্ডা), কাইচের গিলাস বা জার, টিস্যু পেপার/কাপড়ের টাওয়েল যেটা দিয়া হাওয়া পাস হয়। 

পদ্ধতি : 1. কেফির দানালা কাইচের গিলাসের / জারের ভিতরা থোয়া খাইবে। 2. গিলাস/জারের ভিতরা দানার উপরা দুধ ঢালা খাইবে (1 চামুচ দানা আর 250 মিলি দুধ মোটামুটি) । 3. জারের মুখ টিস্যু পেপার বা কাপড় (যাতে হাওয়া পাস হয়) দিয়া পল্টে রাবার ব্যান্ড দিয়া আটকে থোয়া খাইবে। 4. এইবার গিলাস বা জারটাক নরমাল কন্ডিশনত থুইয়া 24 – 48 ঘন্টার জন্যে বাচ্চে রওয়া খাইবে। গিলাস বা জারটাক হাল্কা কাইত করিলে যদি বোঝা যায় দুধ খানেক ঘন বা থকথকা হয়া গেইচে তালে কেফির রেডি। 5. প্লাস্টিকের ছেকনি দিয়া কেফির ছেকি দানালাক ফির নয়া করি দুধত থোয়া খাইবে আরো কেফির বানের জন্যে। জল দিয়া ধোয়ার দরকার নাই দানাক। স্টিলের চামুচ, ছেকনি, বাসনপত্রত যাতে দানালা ছোয়া নাপায়।

নিচের কয়টা ব্যাপার নোট করেন

1. ধৈর্য্য ধরা খাইবে, নয়া দানা অনেক সমায় বেশী সমায় নিবার পায়।  2. গরমের দিন বা জারের দিনের উপরাও কেফির বানের সমায় নির্ভর করে। গরমের দিনত তাড়াতাড়ি হয়, আর জারের দিনত সমায় নাগে। 3. দানালা ভুল করি ফ্যালে না দ্যান। এই দানা আস্তে আস্তে বড় হৈবে। সেলা বেশী করি কেফির বানের পাইবেন।

For video you may follow below link

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.