⚔️ক্ষত্রিয় সমিতি 🛡️

1950 এর পর থাকি ক্ষত্রিয় সমিতি জাতির বাদে বিরাট সংখ্যক মানষি নিয়া গণ আন্দোলন করিছে শুনং নাই, দেখংও নাই, কিন্তু নষ্ট করি দিবার চেষ্টা করিছে দেখচঙ।
1) ব্রিটিশ শাসিত ভারত সরকার কোচ জাতি হিসাবে হামার পূর্ব পুরুষগুলাক হিসাবে গণনা করিলে উমরা প্রতিবাদ করিছে হামরা কোচ না হই ক্ষত্রিয় ফলে জাতি দুই ভাগ হইছে 1-কোচ 2-রাজবংশী।
2) কামতাপুরী নামে ভাষা আন্দোলন হইচ্ছে সফলতার কাছাকাছি আসিলে কইছে কামতাপুরী নামে ভাষা স্বীকৃতি দেওয়া চলিবে না, ভাষা হবে রাজবংশী এর ফলে কামতাপুরী ও রাজবংশী নামে দুইটা ভাষা একাডেমি স্বীকৃত হইছে।
3) হলদিয়া গামছার মধ্যত দিয়া আসাম, বাংলা, বিহার ও নেপালের কোচ রাজবংশী জাতি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার দিকতে আসিলে উমরা কয় হলদিয়া ত্যাগ কর, পঞ্চানন বলে কয়া গেছে গেরুয়া গামছা ধারণ করার কথা, এর ফল কি হবে বলা মুশকিল।
4) GCPA, KPP সমেত মেলা রাজবংশী সংগঠনের দাবী ভারতীয় সেনাবাহিনীতে নারায়ণী রেজিমেন্ট নামে সেনাবাহিনী গঠন, যদি সরকার সিদ্ধান্ত নেয় নারায়ণী নামে সেনাবাহিনী গঠন করিবে শ্যালা হয়তো কবে রাজবংশী নামে ওই সেনাবাহিনী গঠন করা নাগিবে, বিতর্ক তৈরি হবে শ্যালা হয়তো আর কোনো নামেই রেজিমেন্ট তৈরি হবে না।
5) KPP ও GCPA পৃথক রাজ্য গঠনের বাদে আন্দোলন করির ধরছে।
মুই যতদূর জানং ক্ষত্রিয় সমিতির পৃথক রাজ্য তৈরির কোনো এজেন্ডা নাই।
যদি পৃথক রাজ্য তৈরির সম্ভাবনা তৈরি হয় উমরা আবার কবে ঠাকুর পঞ্চানন——রাজ্য তৈরি করির কথা কয়া গেছে তাই কামতাপুর বা বৃহত্তর কোচবিহার নামে রাজ্য হবে না?
ক্ষত্রিয় সমিতি কি জাতির বাদে ক্ষতিকর?
Related Posts
Assam Tourism- Awesome Assam The TVC
Surname of Koch Rajbanshi or Rajbongshi People.
কুচবিহার বা কোচবিহার রাজবংশ এর পরিচিতি। Koch Dynasty