সোনার দাম এলা আকাশ ছোঁয়া, যতই সোনার দাম বাড়ির ধৈরচে ততই মধ্যবিত্ত মানষিলার নাগালের বায়রা চলি যাবার ধৈরচে সোনা কেনা। এদি ফির বিয়াওর সিজন। আর বিয়াওত সোনা তো দেওয়ায় খাইবে, কিন্তুক কিছুই করার নাই, ইচ্ছা থাকিলেও সাধ্য নাই। ঐজন্যে আসাম সরকারের পক্ষ থাকি কৈনাক সোনা দেওয়ার মনস্থ করিচে সরকার।
আসাম সরকার “অরুন্ধতী গোল্ড” নামে একটা স্কিম চালু করিচে বিয়াত রেজিস্ট্রেশন যাতে করে আর বাল্য বিয়াও যাতে না হয় এই প্রচেষ্টাত। পরের বছর থাকি আসাম সরকার এই নয়া স্কিম চালু করিবে, বিয়াওর সমায় কৈনাক 10 g সোনা দিবে। তবে অ্যামনে অ্যামনে সোনা দিবে না সরকার, এই সুবিধা পাবার গেইলে কিছু শর্ত মানার ব্যাপার আছে।
শর্তলা হৈল্ –
1. বিয়াওর সমায় রেজিস্ট্রেশন অবশ্যই করা খাইবে।
2. কৈনার বাপের বছরে ইনকাম 5 লক্ষ টাকার কম হওয়া খাইবে।
3. কৈনাক অবশ্যই ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়া খাইবে।
বিয়াওর রেজিস্ট্রেশন আর বিয়াও সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ভেরিফিকেশন করার পর কৈনার অ্যাকাউন্টত 30000 টাকা (10g = 30000 টাকা) ধরি জমা দেওয়া হৈবে। তবে সোনা কেনার বিল দ্যাখানো খাইবে সরকারক। এই প্রকল্পের জন্যে 3 মাসে 300 কোটি টাকা বাজেট ধরিচে আসাম সরকার।
ঠিক অ্যাকে নাকান পশ্চিমবঙ্গ সরকারও রুপশ্রী প্রকল্প থাকি 25000 টাকা দেয় কৈনার বিয়াওর সমায়।
Related Posts
মা দুর্গার দশটি হাত কেন? Maa Durga with ten hands
কবিতার পাতা – কবি দুর্গেশ বর্মন।
রাজবংশী/কামতাপুরী ভাষাত খেয়ালী বর্মনের ছোট্ট কবিতা কিন্তুক মেলা পোশনো তুলি ধরিল্।