2019

লেবু কচলালে তেতো হয় কেন?

লেবু বা প্রায় সব সাইট্রাস ফলের মধ্যে লিমোনিন নামক এক যৌগ থাকে। এই যৌগের স্বাদ হয় তেতো। এই যৌগের তীব্রতা মারাত্মক, কয়েক পিপিএম (ppm-parts per million) থাকলেই এর উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। লেবু যখন কচলানো হয়, লেবুর ত্বক থেকে প্রচুর পরিমানে লিমোনিন নিঃসরন হয় সেটা আবার LARL (Limonoate A- Ring lactone) নামে আর একটি স্বাদবিহীন […]

লেবু কচলালে তেতো হয় কেন? Read More »

দিল্লির রামলীলা ময়দানত পেনশনারলার বিক্ষোভ আন্দোলন।

27 টা রাজ্য থাকি পেনশনারলা দিল্লির রামলীলা ময়দানত গত শনিবার (07/12/2019) প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করিলেক যায় যায় EPS 95 (এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিম 95) এর আওতাত পরে। উমার ডিমান্ড ছিল মাসে মিনিমাম 7500 টাকা পেনশন দেওয়া খাইবে।  পেনশনার কমিটির সদস্যলা প্রাইম মিনিস্টার অফিসের রাজ্য মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহের সাথত দেখা করি উমার হাতত স্মারকলিপি জমা দেয়

দিল্লির রামলীলা ময়দানত পেনশনারলার বিক্ষোভ আন্দোলন। Read More »

কামতা কোচবিহারত রচিত শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের বেশীরভাগ গ্রন্থলার নাম।

চৌদ্দশ শতকত কামতাপুরের রাজা দুর্লভনারায়ণের সাথত গৌড়ের রাজা ধর্মনারায়ণের যুয্য থামার সন্ধির শর্ত হিসাবে সাতঘর বামন আর সাতঘর কায়স্থ উপঢৌকন হিসাবে পান রাজা দুর্লভনারায়ণ। এই সাতঘর কায়স্থের ভিতরা একজন হৈলেন চন্ডীবর যায় হৈল্ শঙ্করদেবের পূর্বপুরুষ। কামতার নয়া বৈষ্ণব আন্দোলনের জনক হৈলেন সর্বগুণাকর শ্রীমন্ত শঙ্করদেব। 1449 খ্রীষ্টাব্দত আশ্বিন মাসের শুক্লা দশমী তিথিত বর্তমান আসামের নওগা জেলার

কামতা কোচবিহারত রচিত শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের বেশীরভাগ গ্রন্থলার নাম। Read More »

স্কুল শব্দের আসল অর্থ জানিলে অবাক হওয়ার কথা। School Word

স্কুল শব্দের (School Word) অর্থ জানিলে হয়ত আইজকালকার ছাত্র ছাত্রীলা বই পড়ায় শিকিয়াত তুলি থুবে। Meaning of School Word

স্কুল শব্দের আসল অর্থ জানিলে অবাক হওয়ার কথা। School Word Read More »

1864 -1883 সাল পর্যন্ত কোচবিহারের কমিশনার আর ডেপুটি কমিশনারের নাম।

কমিশনার কর্ণেল হটন – 1864 ফেব্রুয়ারি থাকি কর্ণেল ব্রুশ ও এগনু – 1865 জুলাই থাকি কর্ণেল হটন – 1867 জানুয়ারি থাকি রিচার্ডসন আর মেটকাফ – 1873 মার্চ থাকি হর্শেল – 1874 ককারেল – 1875 (ইমরা রাজসাহী আর কোচবিহার বিভাগের পোথোম কমিশনার) ডেপুটি কমিশনার মিঃ বিভারিজ – 1864 নভেম্বর থাকি মিঃ স্মিথ – 1866 মে থাকি

1864 -1883 সাল পর্যন্ত কোচবিহারের কমিশনার আর ডেপুটি কমিশনারের নাম। Read More »

হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে?

এক ভাষা এক নাম। এই মুহূর্তে হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে? খুব তারাতারি দ্যাশের মাথাগনতি (জনগননা ২০২১)-র প্রক্রিয়া শুরু হবে। NPR (National Population Register)-র ওত যদি হামার ভাষার একটা নাম না থাকে তাইলে সঠিক তথ্য উঠি আসিবে না।  NPR-এর দায়িত্বে যে Enumerator (গণনাকারী)-র ঘর থাকিবেন সেটে হামার মানষি থাকিবেন হাতে গণা মাত্র

হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে? Read More »

কোচবিহার জেলাশাসকের করণ – কি নাম ছিল আগত? ভিটি থাপন অনুষ্ঠান।

1892 সালের 20শে ফেব্রুয়ারি  সৈন্ঝা 5টার সমায় প্রস্তাবিত ল্যান্সডাউন হলের ভিটি উদ্বোধন করেন মানী ভাইসরয় মহাশয়। ল্যান্সডাউন হলের জমিনের উপরা বিশাল শামিয়ানা টানেয়া তারে নিচত ঐ সমারোহ হৈচিল। দেশ বিদেশের ভাইল্যা অতিথি আসিছিল সেই দিনত। ভাইসরয়ক নিয়া মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ সভার জাগাত নিয়া আইসেন। গার্ড অফ অনার আর অভিবাদন দিয়া জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার পর সভা আরম্ভ

কোচবিহার জেলাশাসকের করণ – কি নাম ছিল আগত? ভিটি থাপন অনুষ্ঠান। Read More »

কোচবিহার রাজ্যের জমির ভাগগুলা 1870 – 1880 AD

জোতদার, চুকানীদার, দরচুকানীদার, দরাদরচুকানীদার, তস্যচুকানীদার আর আধিয়ার ছাড়াও আরো ভালে কয়নাকান জমির অধিকারী ছিল কোচবিহার রাজ্যত (সমায়টা 1870 – 1880 সাল নাগাদ)। সেই জমির অধিকারীলা হৈল্ – 1. ব্রণ্মত্তর 2. মোকররী 3. প্যাটভাতা 4. বকসিস 5. দেবত্র 6. পীরোত্তর 7. জায়গীর ব্রণ্মত্তর  যে জমিন রাজা প্রতিপালনের জন্যে বামনোক দান করে তাক ব্রণ্মত্তর কয়। এই জমিন

কোচবিহার রাজ্যের জমির ভাগগুলা 1870 – 1880 AD Read More »

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহার রাজ্যের জমি বিভাগ আর জমির অধিকার।

1883 সালের আগ পর্যন্ত অর্থাৎ মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহারের জমির বিভাগ আর তার অধিকার বা ভুমির স্বত্ববান কেমন ছিল তার খানেক বর্ণনা দেওয়া হৈল্। জমির বন্দোবস্ত 12 বছরের জন্যে ছিল, রাজা সাবালক হওয়ার (1862-1880 সাল, 18 বছরে সাবালক) পর আরো তিন বছর বলবৎ থাকিবে। পাট্টা যে বছরতে দেওয়া হৌক না ক্যানে সগারে মেয়াদ ঐ

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহার রাজ্যের জমি বিভাগ আর জমির অধিকার। Read More »

কবিতার নাম “কৃষকের ক্ষেত” – কবি রোহিত বর্মন।

কৃষকের ক্ষেত 📝রোহিত বর্মন চারিদিকে সোনালী রঙে ভরা মাঠ রোজ সকালে সবাই মিলে চলে হাট। যেই দিকে দুনয়ন যায় শস্য ভরা চারিদিকে কৃষকের ক্ষেত দিয়ে মোরা। রোজ সকালে চাষির দল চলছে মাঠে সকাল-বিকাল সবাই মিলে ধান কাটে। এই ধান দিয়ে তৈরি হয় চাউল ওই চাউল দিয়ে সেবা করবে বাউল। বলদ দিয়ে করছে কৃষক মাঠ চাষ

কবিতার নাম “কৃষকের ক্ষেত” – কবি রোহিত বর্মন। Read More »