ভাষা – বাংলা

গামছার রঙ বিতর্ক প্রসঙ্গে, বিরুদ্ধ মতের ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা জানিয়ে..

গামছার রং বিতর্ক প্রসঙ্গে, বিরুদ্ধ মতের ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা জানিয়ে, আমার আজকের বিষয়—রাজবংশীদের সংস্কৃতি ও Ethnicity–একটি গবেষণাধর্মী লেখা। 📝লেখক: রতন বর্মা রাজবংশীদের জানতে গেলে,বুঝতে গেলে প্রথমেই রাজবংশীদের ethnicity নিয়ে অধ্যয়ন করা উচিত। আদিকাল থেকেই রাজবংশী সমাজ প্রকৃতি পূজায় বিশ্বাসী। তাই আদিকাল থেকে রাজবংশীদের সংস্কৃতি চর্চায় প্রাকৃতিক বা প্রকৃতি থেকে জাত উপাদানের প্রাচূর্য্য লক্ষ্য করা যায়। রাজবংশীদের […]

গামছার রঙ বিতর্ক প্রসঙ্গে, বিরুদ্ধ মতের ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা জানিয়ে.. Read More »

কাঠাল পাকলে নাকি রাজবংশীরা বলে “কাঠোল পচি গেইছে” – বক্তা বাঙালি কবি অসীম সরকার

লিখেছেন: তেজস্বী রায়, PhD Scholar, JNU, Delhi “কাঠাল পেকে গেলে বলে পচে গেছে!” – ওনার হিসেবে আমরা পাকা আর পচার মধ্যে তফাতটাও জানি না। “ওরা (পুরুষরা) নেংটি পড়তো আর জাল! পড়তো; মেয়েরা, ওদের অর্ধেক বুক বের হয়ে থাকতো; আর কাপড় পরতে এই পর্যন্ত (অঙ্গভঙ্গিতে হাঁটুর উপর পর্যন্ত দেখিয়েছেন)” – – রাজবংশী সমাজের/সংস্কৃতির/বেশ-ভূসা সম্পর্কে এই সমস্ত

কাঠাল পাকলে নাকি রাজবংশীরা বলে “কাঠোল পচি গেইছে” – বক্তা বাঙালি কবি অসীম সরকার Read More »

কোচ রাজবংশী কামতা সংস্কৃতি, ভাষা নিয়ে বেলাগাম কটূক্তি – একপেশে পশ্চিমবঙ্গ সরকার?

লিখেছেন: গুড্ডু রায় , Date: 30/10/2019 কোচবিহারের ময়ূখ ব্যানার্জি থেকে শুরু করে রঞ্জন ঘোষাল, সৌরভ চক্রবর্তী, অসীম সরকার ছাড়াও অনেক কচি কাঁচাও রাজবংশীদের তথা কামতা সংস্কৃতি, ভাষা নিয়ে বেলাগাম কটূক্তি কিন্তু নতুন নয় এবং থানায় ডায়েরি করাও কিন্তু নতুন নয়। যেটা আমার মতো ইয়ং জেনারেশনরা দেখছে। পূর্বে তো হাটে বাজারে চুল টানা, প্যান টানা, এমনকি

কোচ রাজবংশী কামতা সংস্কৃতি, ভাষা নিয়ে বেলাগাম কটূক্তি – একপেশে পশ্চিমবঙ্গ সরকার? Read More »

কবিয়াল অসীম সরকারের কুরুচিকর বিভেদকামী মন্তব্য অসমীয়া আর কোচ রাজবংশী সমাজ সম্পর্কে।

মনোহরপুর বারোয়ারী লক্ষ্মী পূজোর মাঠে “মনোহরপুর – আমরা সবাই” পরিচালিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিয়াল অসীম সরকারের (Kobial Ashim Sarkar) কুরুচিকর বিভেদকামী মন্তব্যে অসমীয়া আর উত্তরের কোচ রাজবংশী (Koch Rajbanshi) সমাজ ফুঁসছে। এনার কুরুচিকর মন্তব্যে সোসাল মিডিয়ায় রীতিমত হৈচৈ পড়ে গেছে। GV Color চ্যানেলে প্রদর্শিত উক্ত অনুষ্ঠানে তিনি অসমীয়া মানুষদের বাঙালী বিদ্বেষী বলে অবমাননা করেছেন আবার এও

কবিয়াল অসীম সরকারের কুরুচিকর বিভেদকামী মন্তব্য অসমীয়া আর কোচ রাজবংশী সমাজ সম্পর্কে। Read More »

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের শিকার যাত্রা। (1881-1883)

1881 সাল – 1883  সাল 1881 সালে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকে শিকার যাত্রা শুরু করেছিলেন, সঙ্গী ছিলেন Mr. Ashton, Fraser, Thomas, Turner, A. Apcar, Kneller, Alexander, ও Major Jarrett. খাগরাবাড়িতে ক্যাম্প করা হয়েছিল, কয়েকদিন পর Mr. Wilson আর Mr. Dalton ও যোগ দিয়েছিল। এই যাত্রায় শিকারগুলোর মধ্যে ছিল- গন্ডার 1টা সম্ভর 4টা মহিষ 5টা 5টা

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের শিকার যাত্রা। (1881-1883) Read More »

কোচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের মৃগয়া কাহিনী (1871-1880)

রাজা মহারাজা দের জঙ্গলে শিকার করা নতুন কিছু নয় ভারতের সমস্ত রাজপরিবারের রাজা মন্ত্রী দের এই অভ্যাস ছিল। আজকাল পশু শিকার করা দন্ডনীয় অপরাধ। কোচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না, It was Big Game Shooting. প্রতি বছর ঘটা করে শিকারে বেরোতেন কোচবিহার, ডুয়ার্স আর আসামের জঙ্গলে। সাধারনত ফেব্রুয়ারি মাসকেই বেছে নিতেন বাৎসরিক সুটিং শুরু

কোচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের মৃগয়া কাহিনী (1871-1880) Read More »

মহারাজা হরেন্দ্রনারায়ণের পন্ডিতসভা ও সাহিত্যকীর্তি (পর্ব – ২)

কালীচন্দ্র লাহিড়ী: জয়নাথ মুন্সী তাঁর “রাজোপাখ্যান” নামক কোচবিহারের ইতিহাস রচনা শুরু করেন মহারাজা হরেন্দ্রনারায়ণের মহামন্ত্রী কালীচন্দ্র লাহিড়ীর নির্দেশে। 1821 খ্রীষ্টাব্দে কালীচন্দ্র লাহিড়ী কোচবিহার রাজ্যের দেওয়ান নিযুক্ত হন, পরের বছরেই তাঁর পিতা মহামন্ত্রী রাধাকৃষ্ণ লাহিড়ীর বিদায়ের পর তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়। অনুমান করা হয় যে 1823 খ্রীষ্টাব্দে “রাজোপাখ্যান” রচনা শুরু হয়েছিল। কাশীকান্ত শর্মা: কাশীকান্ত শর্মার কয়েকখানি পুথি

মহারাজা হরেন্দ্রনারায়ণের পন্ডিতসভা ও সাহিত্যকীর্তি (পর্ব – ২) Read More »

কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুল, মেজর জেনকিন্স ও মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের চিঠি। 

1793 খ্রীষ্টাব্দে ইংল্যান্ডের কর্ণওয়েলে ফ্রানসিস জেনকিন্স এর জন্ম হয়। তার পিতার নাম ছিল রেভারেন্ড জেনকিন্স। তিনি ছিলেন একজন ধর্মযাজক। ইংল্যান্ডে সৈনিক শিক্ষা সমাপ্ত করে 1810 সিলের 8ই অক্টোবর ভারতে আসেন। 1811 খ্রীষ্টাব্দে ভারতীয় সেনাবিভাগে এনসাইন হিসাবে যোগ দেন। 1816 খ্রীষ্টাব্দে তিনি লেফটেন্যান্ট পদে উন্নীত হন। এরপর 1830 খ্রীষ্টাব্দে ক্যাপ্টেন, 1849 খ্রীষ্টাব্দে মেজর ও 1851 খ্রীষ্টাব্দে

কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুল, মেজর জেনকিন্স ও মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের চিঠি।  Read More »

কেন মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ কে আধুনিক কুচবিহারের রুপকার বলা হয়? 

প্রিন্সলি স্টেট হিসেবে কুচবিহার কে বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল যা এখানকার অধিবাসীদের জীবনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাব ফেলেছিল। এখানকার রক্ষনশীল সমাজ এবং ঐতিহ্যের মধ্যেও রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক পরিবর্তন হয়েছিল।   মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ কুচবিহার রাজ্যে বিভিন্ন দিকে পরিবর্তন এনেছিলেন এবং বলা চলে আধুনিক কুচবিহারের রুপকার মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণই ছিলেন। জন্ম 1862 সালের 4 অক্টোবর।

কেন মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ কে আধুনিক কুচবিহারের রুপকার বলা হয়?  Read More »

বাংলা সংস্কৃতি ও কামতা সংস্কৃতিতে স্বজন সম্বোধন, – নবপ্রজন্মের জানার জন্য। 

(সাগাই সোদোর ড্যাক) কামতাপুরী কোচ রাজবংশীরা তাদের কামতাপুরী /রাজবংশী ভাষায় এমন কতগুলি নাম/সম্বোধন ব্যবহার করেন যা বাংলা ভাষী তথা বাংলা সংস্কৃতি মানুষদের থেকে পুরোপুরি আলাদা। মাতৃস্থানীয় বা জনননীকে মান্য বাংলায় “মা” বলা হয়, কিন্তু কোচ রাজবংশীরা বলেন “আঈ বা আঈও” । মায়ের মাকে মান্য বাংলায় বলে দিদিমা/দিদা, কামতাপুরী/ রাজবংশী ভাষায় বলে “আবো”। কিন্তু মায়ের বাবাকে

বাংলা সংস্কৃতি ও কামতা সংস্কৃতিতে স্বজন সম্বোধন, – নবপ্রজন্মের জানার জন্য।  Read More »