February 2020

কান্তেশ্বর রাজার রাজপুরী নির্মাণ / গোসানী মঙ্গল

চতুর্থ লহরী [ রাজপুরী নির্মাণ ] কৈলাসে থাকিয়া চণ্ডী করিল হুঙ্কার । আইল বিশ্বকর্মা দেব চণ্ডীর দুয়ার ।। বিশ্বকর্মা প্রণমিল চণ্ডীর চরণ। কি আজ্ঞা করহ চণ্ডী করিব তত ক্ষণ ।। ১৩১ চণ্ডী কহে বিশ্বকর্মা চল য়েইক্ষণ। জামবাড়ী নগরে পুরি করহ নির্মাণ।। কান্তনাথ হবে রাজা রাজ্যের পালন। য়েই হেতু তোমাকে করিলাম স্মরণ ॥ ১৩২ শুনিয়া বিশ্বকর্মা […]

কান্তেশ্বর রাজার রাজপুরী নির্মাণ / গোসানী মঙ্গল Read More »

বাংলা ও কামতাপুরী ভাষা প্রসঙ্গে মানীগুনী ব্যক্তিদের কিছু বক্তব্য – “কামতাপুরী ভাষা প্রসঙ্গ” ডঃ ধর্মনারায়ণ বর্মা ।

কামতাপুরী কি আলাদা ভাষা? উত্তরে বলা যেতে পারে ভাষার স্বাতন্ত্র্য নির্ণয় ব্যাপারে Subjectivity-র চেয়ে objectivity-র বেশি কার্যকারিতা। কেউ বললেন এটা ভাষা, অমনি তা ভাষা হয়ে গেল, আর কেউ বললেন এটা ভাষা নয়, তখনি তা ভাষা হল না – এ হতে পারে না। দুটি ভাষা  আলাদা কি এক তার বিচার হবে ভাষা দুটির প্রধান অংশ বা 

বাংলা ও কামতাপুরী ভাষা প্রসঙ্গে মানীগুনী ব্যক্তিদের কিছু বক্তব্য – “কামতাপুরী ভাষা প্রসঙ্গ” ডঃ ধর্মনারায়ণ বর্মা । Read More »

কামতেশ্বরী মন্দির

কোচ কামতার মহারাজা প্রাণনারায়ণের রাজত্বকালত বিভিন্ন মন্দির প্রতিষ্ঠা। 

মহারাজা প্রাণনারায়ণ (১৬৩২-১৬৬৫) মন্ত্রী: ভবনাথ কার্যী  মহারাজা প্রাণনারায়ণ ১৬৩২ খ্রীষ্টাব্দে সিংহাসনত বৈসেন। কিন্তুক রাজ্যচালনার বিচক্ষণতা না থাকাতে উমার সমায়ৎ বারেবারে কোচ  কামতা রাজ্য বিপদের সম্মুখীন হৈচিল। জ্ঞাতি গোষ্ঠীর সোদেও প্রায়শই যুদ্ধ নাগি  শক্তিক্ষয় করছিলেন। ১৬৩২ খ্রীষ্টাব্দের একটা মুদ্রা আবিষ্কৃত হওয়ায় আর ‘নারায়ণী মুদ্রা’ অধ্যায়ত প্রাণ নারায়ণের উল্লেখ থাকাতে উমার সিংহাসনত বৈসা নিয়া ঐক্যমতে পৌঁছানাে যায়। ১৬৩২ খ্রীষ্টাব্দে বীর নারায়ণ বাচি ছিল। সেই

কোচ কামতার মহারাজা প্রাণনারায়ণের রাজত্বকালত বিভিন্ন মন্দির প্রতিষ্ঠা।  Read More »

পঞ্চানন বর্ম্মা সহযােগী হেদেল্লা বর্ম্মা এবং মাথাভাঙ্গা পরগনার নায়েব আহিলকার আশুতোষ ঘােষ

পঞ্চানন বর্ম্মা সহযােগী হেদেল্লা বর্ম্মা এবং মাথাভাঙ্গা পরগনার নায়েব আহিলকার আশুতোষ ঘােষ তৎকালীন কুচবিহার রাজ্যের মাথাভাঙ্গা পরগনার প্রশাসনিক আইনি পর্যায়ের একটি অলিখিত অধ্যায়। অলিখিত বললাম এই কারণেই যে শুধুমাত্র এই বিষয়টি নিয়ে এ পর্যন্ত কোথাও লেখা হয়নি। এমনকি চিন্তন সমাজেও কোথাও আলােচনা-পর্যালােচনা হয়নি। যতটুকু তথ্য ও তত্ত্ব পাওয়া যাচ্ছে তা মাথাভাঙ্গার বা এই পরগনার অন্য

পঞ্চানন বর্ম্মা সহযােগী হেদেল্লা বর্ম্মা এবং মাথাভাঙ্গা পরগনার নায়েব আহিলকার আশুতোষ ঘােষ Read More »

Documents and correspondences regarding The Cooch Behar State Assimilation, 1950

F. 17/154/50-Judicial.Ministry of Home Affairs. Subject: The Cooch Behar (Assimilation of State Laws)Bill, 1950 Serial No. 1.The Cooch Behar (Assimilation of State Laws) Bill, 1950, which was passed by the State Legislature on the 4th October 1950, has been submitted for obtaining the assent of the President to the Bill. The Bill has been reserved

Documents and correspondences regarding The Cooch Behar State Assimilation, 1950 Read More »

রায়সাহেব পন্চানন বর্মার (সরকার) “ডাংধরী মাও” শীর্ষক কবিতা।

রায়সাহেব ঠাকুর পন্চানন বর্মার কামতাবেহারী তথা কামতাপুরী ভাষাত ল্যাখা কবিতা এখান কোচ রাজবংশী মানষিলাক সচেতন করিবার জন্যে, সক্রিয় করিবার জন্যে। ডাংধরী মাও চমকি উঠিল্ ডুকরুন শুনি ডাংধরী মাের মাও দিশা দুয়াের নাই, খালি কোল্লহার, দ্যাখে সংসারের ভাও।।  বাপ ভাই এর ঘর, সােয়ামির কোলা আর যেইটে নারী থাকে। জোর করিয়া নুচ্ছা গুন্ডা নিয়া যাইতেছে তাকে। বেড়া

রায়সাহেব পন্চানন বর্মার (সরকার) “ডাংধরী মাও” শীর্ষক কবিতা। Read More »

প্রবন্ধ: উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে বাল্যবিবাহ – পরিতােষ কার্যী

উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে বাল্যবিবাহ সামাজিক বহু কুপ্রথার মতাে বাল্যবিবাহ একটি অতি ঘৃণ্য কুপ্রথা। যার প্রভাব সমাজবদ্ধ মানব জীবনে এক গভীর ক্ষয়ের সৃজন ঘটায় উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজজীবনে কেমন ছিল এই প্রথার রূপ বা আদৌ ছিল কিনা? তারই তত্ত্ব-তালাশ করার প্রচেষ্টাতে এই প্রবন্ধের অবতারণা। রাজবংশী সমাজ ছিল মূলতঃ মাতৃতান্ত্রিক সমাজ। যেখানে মায়েদের অর্থাৎ নারীদের প্রাধান্যের কথা স্বীকার

প্রবন্ধ: উত্তরবঙ্গের রাজবংশী সমাজে বাল্যবিবাহ – পরিতােষ কার্যী Read More »

ডঃ নৃপেন্দ্রনাথ পাল মহাশয়ের “সম্পাদকের প্রাককথন” থেকে কিছু অংশ তুলে ধরা হল।

রায় সাহেব পন্চানন বর্ম্মার জীবনী ( লেখক: শ্রী ক্ষেত্রনাথ সিংহ) পুস্তক থেকে সম্পাদক ডঃ নৃপেন্দ্রনাথ পাল মহাশয়ের “সম্পাদকের প্রাককথন”  থেকে কিছু অংশ তুলে ধরা হল।  গীতার জ্ঞানযােগ, ৪র্থ অধ্যায়ে ৭/৮ শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন হে অর্জুন, যে যেসময়ে ধর্মের হানি ও অধর্মের প্রাদুর্ভাব হয়, সেই সেই সময়ে আমি আর্বিভূত হই। আমিসাধুগণের পরিত্রাণ, অসাধুগণের বিনাশ ও ধর্মের

ডঃ নৃপেন্দ্রনাথ পাল মহাশয়ের “সম্পাদকের প্রাককথন” থেকে কিছু অংশ তুলে ধরা হল। Read More »

মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের রাজত্বকাল ও কামতা সাহিত্যের অংশবিশেষ। 

মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের রাজত্বকাল ও কামতা সাহিত্যের অংশবিশেষত চন্ডীদাস দত্ত আর দ্বীজ ধর্মেশ্বর উল্লেখযোগ্য।   মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের রাজত্বকালত (1855 খ্রিস্টাব্দে) রাজমাতা পিষু আইয়ের নির্দেশে কামরূপ দেশবাসী দ্বীজ ধর্মেশ্বর (1602 খ্রিস্টাব্দে) পীতাম্বরের ল্যাখা মার্কণ্ডেয় পুরাণ-এর অনুলিপি প্রস্তুত করেন। মহারাণী বৃন্দেশ্বরী ছিলেন এই “পিষু আঈ’ বা ছােট মহারাণী। কোচবিহার উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় গ্রন্থাগারত এই গ্রন্থের দুইটা সম্পূর্ণ পুথি সংরক্ষন করা আছে

মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণের রাজত্বকাল ও কামতা সাহিত্যের অংশবিশেষ।  Read More »